পিতার নামেই সন্তানের পরিচিতি
Huzurbari.blogspot.com
সন্তান পরিচিতি লাভ করবে পিতার নামেই। আমরা কারো সঠিক পরিচয় দানের ক্ষেত্রে কিংবা শনাক্তকরণের জন্যে পিতার নাম ব্যবহার করে থাকি। এটা কিন্তু আমাদের মনগড়া নয়; বরং তা ইসলামের নির্দেশ। কারো পরিচয় দানের ক্ষেত্রে পিতার নাম যুক্ত হওয়া আল্লাহ পাকের নিকট পছন্দনীয়। এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে,
ادْعُوهُمْ لِآبَائِهِمْ هُوَ أَقْسَطُ عِندَ اللَّهِ তোমরা তাদেরকে তাদের পিতৃপরিচয়ে ডাক। এটাই আল্লাহর কাছে ন্যায়সঙ্গত। (সূরা আহযাব, আয়াত-৫) নামের সাথে পিতার নাম যুক্ত করে পরিচয় দেয়াই কুরআন ও সুন্নাহর প্রকৃত শিক্ষা। হযরত আবু দারদা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
انكم تُدْعَوْنَ يومَ القيامةِ بِأسْمائِكُمْ وأسماءِ أبائِكم فحسَّنوا اسمائَكم
কিয়ামতের দিন তোমাদেরকে ডাকা হবে তোমাদের নামে এবং তোমাদের পিতার নামে। অতএব, তোমাদের নামগুলো সুন্দর রাখো। (আবু দাঊদ, বায়কাকী ও মুসনাদে আহমদ)
ادْعُوهُمْ لِآبَائِهِمْ هُوَ أَقْسَطُ عِندَ اللَّهِ তোমরা তাদেরকে তাদের পিতৃপরিচয়ে ডাক। এটাই আল্লাহর কাছে ন্যায়সঙ্গত। (সূরা আহযাব, আয়াত-৫) নামের সাথে পিতার নাম যুক্ত করে পরিচয় দেয়াই কুরআন ও সুন্নাহর প্রকৃত শিক্ষা। হযরত আবু দারদা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
انكم تُدْعَوْنَ يومَ القيامةِ بِأسْمائِكُمْ وأسماءِ أبائِكم فحسَّنوا اسمائَكم
কিয়ামতের দিন তোমাদেরকে ডাকা হবে তোমাদের নামে এবং তোমাদের পিতার নামে। অতএব, তোমাদের নামগুলো সুন্দর রাখো। (আবু দাঊদ, বায়কাকী ও মুসনাদে আহমদ)
সন্তানের ভাল নাম রাখা পিতার কর্তব্যঃ
সন্তানের নামকরণ করা পিতার দায়িত্ব এবং পিতাই এর প্রকৃত হকদার। সন্তানের জন্য ভাল নাম রাখা এটা ইসলামের দেয়া পিতার ওপর এক আমানত। তাই প্রত্যেক পিতার কর্তব্য হলো
সে আমানত সুন্দর ও সুচারু ভাবে পালন করা। এ প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, ইবনে আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেন, সাহাবারা বললেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ (সাঃ)! আমরা পিতা-মাতার হক সম্পর্কে অবগত হয়েছি। কিন্তু সন্তানের হক কি? তিনি (রাসূলুল্লাহ সাঃ) বললেন, পিতা (সন্তান কে) সুন্দর নাম ও সুশিক্ষা দান করবে।(বায়হাকী)
ইবনে আব্বাস (রাঃ) ও আবূ সায়ীদ খুদরী (রা) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যার সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে যেন তার সুন্দর নাম ও সুশিক্ষা দেয় এবং সাবালিকা হলে তার বিবাহ দেয়। প্রাপ্ত বয়স্ক হলে বিবাহ না দেয়ার কারনে গুনাহ হলে সে গুনাহ তার পিতার ওপর বর্তাবে। (বায়হাকী)
ভাল ও সন্দুর নাম বলতে ঐ সমস্ত নামকেই বুঝায়, যে নাম অর্থবহ এবং ইসলামী ভাবধরায় পরিপূর্ণ। যে নামের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায় আল্লাহর দাসত্ব ও তাওহীদের সাক্ষ্যবহন করে এবং যে নাম ইসলামী আদর্শের পরিপন্থী নয়। নবী-রাসূলগণের নাম, সাহাবায়ে কিরাম, তাবেয়ী, তাবে তাবেয়ীনদের নাম, মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকিহ, আল্লাহওয়ালাদের নাম, হক্কানী ওলামায়ে কিরামের নাম, বুযুর্গানে দ্বীন এবং নেককার বিভিন্ন মুসলিম মনীষীর নামে নামকরণ করা ভাল।
Huzurbari.blogspot.com
সে আমানত সুন্দর ও সুচারু ভাবে পালন করা। এ প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, ইবনে আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেন, সাহাবারা বললেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ (সাঃ)! আমরা পিতা-মাতার হক সম্পর্কে অবগত হয়েছি। কিন্তু সন্তানের হক কি? তিনি (রাসূলুল্লাহ সাঃ) বললেন, পিতা (সন্তান কে) সুন্দর নাম ও সুশিক্ষা দান করবে।(বায়হাকী)
ইবনে আব্বাস (রাঃ) ও আবূ সায়ীদ খুদরী (রা) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যার সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে যেন তার সুন্দর নাম ও সুশিক্ষা দেয় এবং সাবালিকা হলে তার বিবাহ দেয়। প্রাপ্ত বয়স্ক হলে বিবাহ না দেয়ার কারনে গুনাহ হলে সে গুনাহ তার পিতার ওপর বর্তাবে। (বায়হাকী)
ভাল ও সন্দুর নাম বলতে ঐ সমস্ত নামকেই বুঝায়, যে নাম অর্থবহ এবং ইসলামী ভাবধরায় পরিপূর্ণ। যে নামের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায় আল্লাহর দাসত্ব ও তাওহীদের সাক্ষ্যবহন করে এবং যে নাম ইসলামী আদর্শের পরিপন্থী নয়। নবী-রাসূলগণের নাম, সাহাবায়ে কিরাম, তাবেয়ী, তাবে তাবেয়ীনদের নাম, মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকিহ, আল্লাহওয়ালাদের নাম, হক্কানী ওলামায়ে কিরামের নাম, বুযুর্গানে দ্বীন এবং নেককার বিভিন্ন মুসলিম মনীষীর নামে নামকরণ করা ভাল।
No comments:
Post a Comment