নামের প্রথমে মুহাম্মদ / মুসাম্মৎ ব্যবহার করা যাবে কি নাঃ
কিন্তু মুসলিম নারীগণের নামের প্রথমে ‘মুসাম্মৎ’ ব্যবহার করার কোন যৌক্তিকতা আছে বলে মনে হয় না। কারণ
‘মুসাম্মৎ’ শব্দটি ‘মুহাম্মদ’ শব্দটির স্ত্রীলিঙ্গ নয় এবং এটি ‘মুহাম্মদ’ শব্দের বিকল্পও নয়। শব্দটির সঠিক বানান ও উচ্চারণ হচ্ছে‘ মুসাম্মৎ’ (مسمة)। এর অর্থ হচ্ছে ‘নামধারিণী’। এ শব্দটির দ্বারা মানুষের মুসলমানিত্ব প্রকাশ পায় না এবং এর দ্বারা রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর প্রতি ভালবাসা, শ্রদ্ধা ও আনুগত্যও প্রকাশ পায় না। সুতরাং মুসলিম নারীদের নামের পূর্বে মুসাম্মৎ শব্দটি ব্যবহার নিতান্তই অপ্রয়োজনীয়।
সমাপ্তি কথাঃ
Huzurbari.blogspot.com
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ! উপরোক্ত আলোচনাকে পর্যালোচনা করলে আমরা এ কথা বলতে পারি যে, অন্ধ অনুকরনে গা ভাসিয়ে না দিয়ে ইসলামী সংস্কৃতিতে আস্থা রেখে সন্তান জন্ম গ্রহণ করার পর পিতা-মাতার উপর দায়িত্ব হচ্ছে সন্তানের জন্য একটি সুন্দর অর্থবোধক, মার্জিত, রূচিসম্পন্ন ইসলামী নাম নির্বাচন করা।
Huzurbari.blogspot.com
আমাদের দেশের অধিকাংশ মুসলিম পুরুষ তাদের নামের পূর্বে ‘মুহাম্মদ’ শব্দ ব্যবহার করে থাকেন। আর অধিকাংশ নারী নামের পূর্বে ব্যবহার করেন ‘মুসাম্মৎ’। ‘মুহাম্মদ’ শব্দটির সঠিক বানান ও উচ্চারণ হচ্ছে ‘মুহাম্মাদ’(محمد) । এর অর্থ হচ্ছে ‘প্রশংসিত’। বিশ্বনবীর নাম ছিল ‘মুহাম্মদ’ (সাঃ)। ‘মুহাম্মদ’ শব্দটি হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ অর্থবোধক শব্দ এবং নাম। অধিকাংশ মুসলিম ‘মুহাম্মদ’ (সাঃ) এর নামের বরকত লাভের জন্যে উম্মত হিসেবে তাঁর প্রতি তারদের গভীর ভালবাসা, ভক্তি, শ্রদ্ধা, আনুগত্য প্রকাশ এবং তাওহীদবাদের ঘোষণা স্বরূপ নামের প্রথমে ‘মুহাম্মদ’ শব্দটি ব্যবহার করেন।কিন্তু মুসলিম নারীগণের নামের প্রথমে ‘মুসাম্মৎ’ ব্যবহার করার কোন যৌক্তিকতা আছে বলে মনে হয় না। কারণ
‘মুসাম্মৎ’ শব্দটি ‘মুহাম্মদ’ শব্দটির স্ত্রীলিঙ্গ নয় এবং এটি ‘মুহাম্মদ’ শব্দের বিকল্পও নয়। শব্দটির সঠিক বানান ও উচ্চারণ হচ্ছে‘ মুসাম্মৎ’ (مسمة)। এর অর্থ হচ্ছে ‘নামধারিণী’। এ শব্দটির দ্বারা মানুষের মুসলমানিত্ব প্রকাশ পায় না এবং এর দ্বারা রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর প্রতি ভালবাসা, শ্রদ্ধা ও আনুগত্যও প্রকাশ পায় না। সুতরাং মুসলিম নারীদের নামের পূর্বে মুসাম্মৎ শব্দটি ব্যবহার নিতান্তই অপ্রয়োজনীয়।
সমাপ্তি কথাঃ
Huzurbari.blogspot.com
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ! উপরোক্ত আলোচনাকে পর্যালোচনা করলে আমরা এ কথা বলতে পারি যে, অন্ধ অনুকরনে গা ভাসিয়ে না দিয়ে ইসলামী সংস্কৃতিতে আস্থা রেখে সন্তান জন্ম গ্রহণ করার পর পিতা-মাতার উপর দায়িত্ব হচ্ছে সন্তানের জন্য একটি সুন্দর অর্থবোধক, মার্জিত, রূচিসম্পন্ন ইসলামী নাম নির্বাচন করা।
Good
ReplyDelete